এ ফোরামের নাম হবে ‘বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম’। ইংরেজীতে এ ফোরামকে ‘Bangladesh Post E-Center Entrepreneur Forum’ এবং সংক্ষেপে এ ফোরামকে ‘বাপোইসেউফো’এবং ‘BPECEF’ বলে অভিহিত করা হবে।এ ফোরামের জাতীয় কার্যালয় তথা কেন্দ্রীয় সদর দফতর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত হবে এবং ফোরামের সদর দফতর বা কেন্দ্রীয় অফিসের সংগঠন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্বাধীন থাকবে এবং অফিসের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের পদবী, দায়-দায়িত্ব ও ক্ষমতা কেন্দ্রীয় কমিটি নিরূপণ করবেন।
‘বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম’ এর ঘোষণাপত্রে এ ফোরামের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিস্তৃতভাবে বর্ণিত হয়েছে। সংক্ষেপে এ ফোরামের কয়েকটি মৌলিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নীচে বর্ণিত হলোঃ
(ক)‘বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম’ এর প্রধান উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হচ্ছে পোস্ট ই-সেন্টারের প্রণীত নীতিমালাকে বাস্তবায়নে ডাক বিভাগকে সহযোগীতা করা।
(খ) পোস্ট ই-সেন্টারের ৮৫০০ জন উদ্যোক্তার আয় বৃদ্ধি করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নই হবে ‘বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম’ এর মূল অঙ্গীকার।
(গ) অত্র ফোরামের সকল উদ্যোক্তাদের পোস্ট ই-সেন্টারের নীতিমালা ঐক্যের ভিত্তিতে গ্রামে-গঞ্জে জনগণকে সচেতন ও সুসংগঠিত করা এবং সার্বিক উন্নয়নমুখী পরিকল্পনা ও প্রকল্প রচনা ও বাস্তবায়নের ক্ষমতা ও দক্ষতা পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তাদের হাতে পোঁছে দেওয়া ।
(ঘ) এমন এক সুষ্ঠ পরিবেশ সৃষ্টি করা যেখানে গণতন্ত্রের ভিত্তি প্রতিটি পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তার মনে দৃঢ়ভাবে প্রোথিত হয় ।
(ঙ) এমন একটি সুস্পষ্ট ও স্থায়ী আয়ের ব্যবস্থার নিশ্চয়তা দেওয়া যার মাধ্যমে প্রতিটি উদ্যোক্তা নিজেরাই তাঁদের অর্থনৈতিক উন্নতি আনতে পারবেন।
(চ) রাজনৈতিক গোপন সংগঠনের তৎপরতা এবং কোন সশস্ত্র ক্যাডার, দল বা এজেন্সী গঠনে অস্বীকৃতি জানানো ও তার বিরুদ্ধে জনমত সৃষ্টি করা ।
(ছ) সার্বিক পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচীকে অগ্রাধিকার দান করা ও সক্রিয় গণচেষ্টার মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস